শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
রাজশাহীতে জৈব বালাইনাশক ভিত্তিক প্রযুক্তি বিষয়ক প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

রাজশাহীতে জৈব বালাইনাশক ভিত্তিক প্রযুক্তি বিষয়ক প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

রাজশাহীতে জৈব বালাইনাশক ভিত্তিক প্রযুক্তি বিষয়ক প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
রাজশাহীতে জৈব বালাইনাশক ভিত্তিক প্রযুক্তি বিষয়ক প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহীতে জৈব বালাইনাশক ভিত্তিক প্রযুক্তি বিষয়ক প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্রে দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ আয়োজন করে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বারি) কীটতত্ত্ব বিভাগ।

এই আয়োজনে সহায়তা দিচ্ছে বাংলাদেশে শাকসবজি, ফল ও পান ফসলের পোকামাড়ক এবং রোগবালাই ব্যবস্থাপনায় জৈব বালাইনাশক ভিত্তিক প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও সম্প্রসারণ প্রকল্প।

সকালে প্রশিক্ষণের উদ্বোধনীতে প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কমলা রঞ্জন দাশ। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের রাজশাহী অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক  দেব দুলাল ঢালী।

প্রকল্প পরিচালক এবং বারির মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও কীটতত্ত্ব বিভাগের প্রধান  ড. দেবাশীষ সরকারের সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য রাখেন-রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক শামসুল হক, রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আলীম উদ্দিন, বারি রোগতত্ত্ব বিভাগের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. নির্মল কুমার দত্ত, উদ্ভিদ সংঙ্গনিরোধ বিভাগের উপপরিচালক সাইফুর রহমান প্রমুখ। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন-বারির প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. সুলতান আহমেদ ও আক্তারুজ্জামান সরকার, ফল গবেষনা কেন্দ্রের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. জিএম মোরশেদুল বারি ডলার প্রমুখ।

উদ্বোধনীতে বক্তারা বলেন, বুঝে না বুঝেই ফসলে রাসায়নিক কীটনাশকের প্রয়োগ করেন চাষি। এক সময় ফসলে এই কীটনাশক প্রয়োগের কলাকৌশল বাতলে দিয়েছে কৃষি দপ্তর।

এখন আবার তারাই বলছে, সারায়নিক কীটনাশক পরিহারের কথা। কারণ-সময় বদলে গেছে। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়েছে। এখন নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনে যাবার সময়। আর এ জন্যই বিভিন্ন ধরণের জৈব বালাইনাশক ভিত্তিক বালাই ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তি নিয়ে কাজ শুরু হয়েছে।

তারা আরো বলেন, রাসায়নিক কীটনাশকের ব্যবহার মানুষের শারীরিক ক্ষতি সাধন করে। এই ক্ষতি বয়ে বেড়াতে হয় প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে। যতটুকু সম্ভব ক্ষতিকর রাসায়নিক থেকে ফিরে আসতে হবে চাষিদের।

মনে রাখতে হবে আমরা সবাই ক্রেতা-ভোক্তা। এই প্রশিক্ষণে রাজশাহীর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকসহ দুই শতাধিক প্রতিনিধি অংশ অংশ নেন। প্রশিক্ষণে অর্জিত জ্ঞান কৃষকদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে অংশগ্রহণকারীদের আহবান জানান বক্তারা।

মতিহার বার্তা ডট কম – ০১ নভেম্বর ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply